আমাদের ভারত, ৯ ফেব্রুয়ারি: এক সপ্তাহের মধ্যে পরপর প্রতিমা ভাঙ্গচুরের ঘটনা ঘটল বাংলাদেশের ফরিদপুরে। হিন্দু মন্দিরে হামলা করে প্রতিমা ভাঙ্গচুরের সময় এক জঙ্গিকে হাতেনাতে ধরে ফেলে স্থানীয়রা। এরপর তাকে গাছে বেঁধে রেখে পুলিশে খবর দেয় তারা। তবে পরপর এক ধরনের ঘটনায় ফরিদপুরের হিন্দুদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
জানা গেছে, বুধবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ বাংলাদেশের ফরিদপুর শহরের শোভারামপুরে ইসকনের রাধা গোবিন্দ মন্দির চত্বরে নির্মীয়মান সরস্বতী মূর্তি ভাঙ্গচুর করে এক ইসলামিক উগ্রপন্থী। একই সঙ্গে সেই সময় সে নানা অশ্রাব্য গালিগালাজও করতে থাকে। সঙ্গে সঙ্গে সতর্ক হন মন্দিরের পূজারী ও ভক্তরা। মূল মন্দিরে প্রবেশের আগেই জঙ্গিকে ধরে ফেলেন তারা। এরপর মন্দির চত্বরে একটি গাছে জঙ্গিকে বেঁধে পুলিশে খবর দেয়। মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায় তারা।
এর আগে সোমবার রাতে ওই একই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল ফরিদপুরে শহর লাগোয়া কৈজুরী তাম্বুলখানায়। বাসন্তী পুজোর জন্য নির্মীয়মান দূর্গামূর্তি ভাঙ্গচুর করে দুষ্কৃতীরা। রাত দশটা নাগাদ মন্দির থেকে বাড়ি গিয়েছিলেন মন্দিরের কর্মকর্তারা। সকালে মন্দিরে এসে দেখেন প্রতিমা ভাঙ্গা। খবর পেয়ে পুলিশ পৌঁছয়। অভিযোগ দায়ের করা হয়। তবে ওই ঘটনায় এখনো কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
প্রসঙ্গত ২০২১ সালে এই মন্দিরেই কালী মূর্তি ভাঙ্গচুর হয়েছিল। স্থানীয়রা বলছেন, ফরিদপুরের মত শান্ত এলাকায় কেউ বা কারা বিভাজন তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছে। বুধবার ঘটনায় ধৃতকে জেরা করে তাদের সন্ধান পেতে চাইছে পুলিশ। একইসঙ্গে দুটি ঘটনায় নিরাপত্তার অভাবে ভুগছে স্থানীয় হিন্দুরা।
ওকে ঔর (শুয়োরের)কাছে পাঠানো হোক -ডাইরেক্ট – পাছায় -ওর নাম লিখে – ফিরে আসলে চিনতে পারা যাবে