আমাদের ভারত, ১৬ সেপ্টেম্বর: কালীঘাটে আবার আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠক করতে আহ্বান করা হয়েছে। অপর দিকে আর জি কর হাসপাতালে নির্যাতিতা তরুণীর মৃতদেহ দ্রুত পুড়িয়ে দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সিবিআই- এর তদন্তকারী আধিকারিকরা। সেই নিয়ে আবারো মুখ খুললেন তিলোত্তমার বাবা- মা।
তাঁরা বলেন, রক্ষকই ভক্ষক! আমরা আগের থেকেই চেয়েছিলাম মেয়ের দেহ সংরক্ষণ করতে, কিন্তু প্রশাসন তা করেনি। তিনশোরও বেশি পুলিশ দিয়ে আমাদের মানসিক চাপের সৃষ্টি করেছিলো। আমরা অপারক ছিলাম। পুরো সিস্টেমটাই, অর্থাৎ প্রশাসনই প্রমাণ লোপাটের চেস্টা করেছিলো। ৩ ঘন্টা পর আমাদের দেহ দেখতে দেওয়া হয়েছে। আজ একথা জানালেন তিলোত্তমার বাবা-মা।
তাঁরা বলেন, তবে সুপ্রিম কোর্টের উপর আস্থা আছে। সঠিক বিচার আমারা পাবো। আশা করি আজ মুখ্যমন্ত্রীর আলোচনায় সব সমস্যার সমাধান হবে। এই স্নায়ু যুদ্ধ শেষ হোক আমারাও চাই।