আমাদের ভারত, ১ এপ্রিল: শ্রী শিবকুমার স্বামীজির জয়ন্তীতে, আমি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। মঙ্গলবার এক্সবার্তায় এই মন্তব্য করলেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
অমিতবাবু লিখেছেন, “তিনি আমাদের সভ্যতার সর্বোচ্চ গুণাবলীকে মূর্ত করেছেন। তাঁর করুণা এবং সংবেদনশীলতা দিয়ে জীবনকে স্পর্শ এবং রূপান্তরিত করেছেন। তিনি যে মানুষকে বঞ্চনা থেকে তুলে ধরেছিলেন এবং তাঁর নেতৃত্বে সিদ্ধগঙ্গা মঠ স্বামীজির জীবন্ত উত্তরাধিকার, যা আগামী প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।”
প্রসঙ্গত, শিবকুমার স্বামী (১ এপ্রিল ১৯০৭ – ২১ জানুয়ারী ২০১৯) ছিলেন এক মানবতাবাদী, আধ্যাত্মিক নেতা, শিক্ষাবিদ এবং সমাজকর্মী। তিনি ছিলেন একজন বীরশৈব (লিঙ্গায়তধর্ম) ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব। স্বামী ১৯৩০ সালে কর্ণাটকে সিদ্ধগঙ্গা মঠে যোগ দেন। ১৯৪১ সালে প্রধান দ্রষ্টা হন। প্রতিষ্ঠা করেন শ্রী সিদ্ধগঙ্গা এডুকেশন সোসাইটি। লিঙ্গায়তবাদের (বীরশৈবধর্ম) সবচেয়ে সম্মানিত অনুগামী হিসাবে বর্ণনা করা হয়। তাঁকে রাজ্যে ‘নাদেদাদুভা দেবরু’ (হেঁটে যাওয়া ঈশ্বর) হিসাবে উল্লেখ করা হয়। ২০১৫ সালে, ডঃ শিবকুমার স্বামীজিকে ভারত সরকার ‘পদ্মভূষণে’ ভূষিত করে ভারত সরকার।