কুমারেশ রায়, পশ্চিম মেদিনীপুর, ৮ জুন:
২৪টি আদিবাসী সংগঠনের ডাকা ১২ ঘন্টার বাংলা বনধে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে মূলত পরিবহনের উপর। ঘটাল মহাকুমাতে কোনো বাস চলেনি।
মহকুমার তিনটি জায়গায় ওই সংগঠনের কর্মীরা পিকেটিং করছেন। সেগুলি হল ক্ষীরপাই হালদার দিঘী, দাসপুরের বকুলতলা এবং হরিরাজপুর। যদিও শহরের দোকানপাট বাজার স্বাভাবিকভাবে খোলা আছে। আদিবাসী সংগঠনের নেতৃত্ব দেবেন্দ্র মুর্মু জানিয়েছেন, যেভাবে সিআরআই রিপোর্টকে বিভ্রান্ত করে কুড়মিরা আদিবাসী হতে চাইছে তার বিরুদ্ধে আমাদের এই বনধ। অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা এই বন্ধের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে এবং বালেশ্বর ট্রেন দুর্ঘটনার জন্য যারা ট্রেনের টিকিট কেটেছেন তারা সেই টিকিট দেখালে আমরা ছেড়ে দেব।
এদিকে যারা বাইরে যাবেন বলে বেরিয়ে ছিলেন তারা গন্তব্যস্থলে পৌঁছাতে পারেননি, এর ফলে যাত্রীরা বিপাকে পড়েছেন।
বুধবার সন্ধ্যায় ঘাটাল টাউন হলে মন্ত্রী মানস ভূঁইয়া বলেছেন, কারা উপজাতি হবে তা ঠিক করে কেন্দ্রীয় সরকার। রাজ্য সরকার বনধ সমর্থন করে না কিন্তু দমন পীড়ন করবে না।