আমাদের ভারত, ১৬ আগস্ট: “পুলিশ প্রশাসনের প্রশ্রয়ে হৃষ্টপুষ্ট বলিষ্ঠ তৃণমূলী সমাজবিরোধী গুণ্ডাদের কীর্তি দেখুন। খেলার মাঠের বিতর্কে রেফারিকে সর্বসমক্ষে লাথি মারছে মেদিনীপুর পৌরসভার তৃণমূলের চেয়ারম্যান সৌমেন খানের ভাইপো রাজা খান।”
ভিডিয়োর প্রমাণ-সহ (যদিও তা খতিয়ে দেখেননি এই প্রতিবেদক) পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী শনিবার এক্সবার্তায় লিখেছেন, “যাকে মারছে তিনি হলেন শ্রী লক্ষ্মণ মান্ডি, খড়্গপুর সাব ডিভিশন রেফারি অ্যাসোসিয়েশনের সম্মানীয় সদস্য হওয়ার পাশাপাশি পেশায় স্কুল শিক্ষক। তিনি তফসিলি উপজাতি সম্প্রদায়ের সদস্যও বটে। আমি পশ্চিম মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারকে অনুরোধ করবো তপশিলী জাতি ও উপজাতি (অত্যাচার প্রতিরোধ) আইন, ১৯৮৯ ও ভারতীয় ন্যায় সংহিতার উপযুক্ত ধারা অনুযায়ী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে, নচেৎ শ্রী লক্ষণ মান্ডিকে সুবিচার পাওয়াতে ওনাকে সব রকম সহায়তা করবো।
আসলে তৃণমূলের সংস্কৃতি হলো রেফারিকে কুরুচিকর আক্রমণ শানানো, তা ভোটের ময়দানের ক্ষেত্রে রেফারির ভূমিকায় থাকা জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আক্রমণই হোক অথবা স্থানীয় ফুটবল প্রতিযোগিতার ময়দানে এই পুঁচকে-পাঁচকা তৃণমূলী রাজা খান হোক।”