আমাদের ভারত, জলপাইগুড়ি, ১ ডিসেম্বর: আলু চাষে সামান্য টাকা খরচ ও অনান্য ফসলে সম্পূর্ণ নিঃখরচায় শয্যবিমা করার সুযোগ রয়েছে জলপাইগুড়ি কৃষি দফতরের উদ্যোগে। এরপরেও প্রায় ৪০ শতাংশ কৃষক শয্যবিমায় আগ্রহ দেখায়নি গতবছর। এবছর কৃষিকাজ শুরু হতেই এগ্রিকালচার ইন্সুইরেন্স সংস্থার উদ্যোগে ও জলপাইগুড়ি কৃষি দফতরের সহযোগিতায় ২০২২- ২০২৩ সালের সকল কৃষককে শয্যবিমার আওতায় আনার বার্তা নিয়ে বৃহস্পতিবার সচেতনতা মূলক এক ট্যাবলোর উদ্বোধন হল শহরের ক্লাব রোড থেকে। কৃষি দফতরের আধিকারিক ও জেলা পরিষদের সহকারি সভাধিপতি দুলাল দেবনাথের উপস্থিতিতে সবুজ পতাকা দেখিয়ে ট্যাবলোর যাত্রা শুরু হয়।
কৃষি দফতরের আধিকারিক অসীম চক্রবর্তী বলেন, “আলু, গম, শস্যের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিমা করা যাবে। বোরো ধানের জন্য ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বীমা করা যাবে। গ্রীষ্ম কালের বাদাম ও ভুট্টার জন্য ৩১ মাস পর্যন্ত বিমা করা যাবে। সব ব্লকে ব্লকে ট্যাবলোর মাধ্যমে প্রচার চলছে। সকল কৃষককে বলবো ফসল সুরক্ষিত রাখতে বিমা করুক।”
অন্যদিকে কৃষি দফতরের উত্তরবঙ্গের দায়িত্বে থাকা কৃষি আধিকারিক বাপ্পা মোহন রেড্ডি বলেন, “প্রচার চলছে। ৬০ শতাংশ কৃষক শয্যবিমা করছেন। সকলে শয্যবিমা করুক সেই লক্ষ্যে প্রচার চলছে।”