রাজেন রায়, কলকাতা, ১২ জানুয়ারি: ৪ জানুয়ারি বিশাল মিছিল আয়োজন করার পরেও শোভন-বৈশাখী তাতে যোগ না দেওয়ায় প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন বিজেপি কর্মীরা। অস্বস্তিতে পড়তে হয়েছিল বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বকেও। শেষ পর্যন্ত সোমবার ১১ জানুয়ারি দীর্ঘদিন পর বিজেপির হয়ে রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় হয়েছিলেন শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। আর তার ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই বিজেপির রাজ্য দপ্তরে দেখা গেল শোভন বৈশাখীর নেমপ্লেট। রাজ্য দপ্তরের একটি ঘরের বাইরে বসানো হল শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেমপ্লেট।
নাম রয়েছে দেবজিৎ সরকার এবং শঙ্কুদেব পান্ডারও। রাজ্য দপ্তরের এই ঘরটি এতদিন ব্যবহার করতেন মুকুল রায় তবে হেস্টিংসে নতুন করে নির্বাচন দপ্তর গড়ে ওঠার পরে সেখানেই বসতে দেখা যায় তাকে। তাই খালি পড়ে থাকতে দেখা যায় দরজায় মুকুল রায়ের নাম লেখা এই ঘরটিকে। অবশেষে সেই ঘরের বাইরে বসল চারটি নতুন নাম। তালিকার প্রথমেই রয়েছে শোভন চট্টোপাধ্যায়ের এর নাম। দ্বিতীয় নাম রয়েছে দেবজিৎ সরকারের, তালিকায় তৃতীয় নাম রয়েছে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সবশেষে শঙ্কুদেব পণ্ডা।