পার্থ খাঁড়া, আমাদের ভারত, ১৩ নভেম্বর: ‘আর পারছিনা…ডেটা এন্ট্রি করা সম্ভব নয়!’ মেদিনীপুর সদর বিডিও অফিসে ক্ষোভে ফেটে পড়লেন বিএলও-রা। বৃহস্পতিবার দুপুরে মেদিনীপুর শহর ও সদর ব্লকের বিএলও-রা একাধিক দাবি সম্বলিত স্মারকলিপিও জমা দিলেন বিডিও কাহেকাশান পারভিনের কাছে।

তাঁদের দাবি-
১) স্কুল করে আর বিএলও-র দায়িত্ব সামলে ডেটা এন্ট্রি করা সম্ভব নয়। এই কাজে আমরা অভ্যস্তও নই। বয়স্ক বিএলও-রা অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারে একেবারেই পটু নন। কাজেই ডেটা এন্ট্রি করতে গিয়ে কিছু ভুল হলে, দায়িত্ব কে নেবে? ভোটাররা তো আমাদেররকেই ধরবে।
২) মাত্র এক মাস সময়ের মধ্যে ফর্ম বিতরণ করা আর সংগ্রহ করাটা খুব চাপের। ১২০০-র বেশি ভোটার থাকলে একজন সহকারী বিএলও দিতেই হবে।
৩) ফর্ম বিতরণ করা যতটা সহজ, সমস্ত খুঁটিনাটি তথ্য খতিয়ে দেখে ফর্ম গ্রহণ করা ঠিক ততটাই কঠিন। তাই ৪ ডিসেম্বরের নির্দিষ্ট সময়টা আরও কয়েকদিন বাড়ানো হোক।

বিডিও কাহেকাশান পারভিন বলেন, ‘ওঁদের কিছু দাবি ও অভিযোগ ছিল। তা আমি ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। সহকারী বিএলও দেওয়ার বিষয়টি আমরা গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। মাপকাঠি অনুযায়ী, তাঁরা সহকারী বিএলও পাবেন।’

